-
সওয়াব অর্জন:কোরবানির মাংস দান করলে আল্লাহ তা’আলার সন্তুষ্টি অর্জন করা যায় এবং প্রচুর সওয়াব পাওয়া যায়।
-
দয়ালুতা ও সহানুভূতি:কোরবানির মাংস দান করে দরিদ্র ও অভাবী মানুষের পাশে দাঁড়ানো যায়, যা তাদের জন্য একটি বড় সাহায্য।
-
ইসলামের শিক্ষা:কোরবানির মাংস দান করা ইসলামের শিক্ষা ও আদর্শের প্রতিফলন।
-
সামাজিক সম্পর্ক বৃদ্ধি:কোরবানির মাংস বিতরণের মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন মানুষের মধ্যে সৌহার্দ্য ও ভালোবাসার সম্পর্ক বৃদ্ধি পায়।
-
আল্লাহর সন্তুষ্টি:কোরবানির মাংস দান করে আল্লাহ তা’আলার সন্তুষ্টি অর্জন করা সম্ভব।
-
কুরবানীর মাংস তিন ভাগ করা:
কোরবানির মাংসের একটি অংশ নিজের জন্য রাখা, একটি অংশ আত্মীয়-স্বজন ও বন্ধুদের দেওয়া এবং একটি অংশ দরিদ্র ও অভাবীদের দান করা মুস্তাহাব।
-
কুরবানীর মাংস দান করা:
কেউ যদি পুরো কোরবানির মাংস দান করতে না চান, তাহলে তার একটি অংশও দান করা সওয়াবের কাজ।
কুরবানীর মাংস দান করার মাধ্যমে মানুষ একদিকে যেমন আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভ করে, অন্যদিকে সমাজের দুর্বল অংশের মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ পায়। তাই কোরবানীর মাংস দান করা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রশংসনীয় কাজ।